বাংলাদেশের নির্বাচনী হালচাল ২০২১


বাংলাদেশের নির্বাচনী হালচাল ২০২১  নির্বাচন শব্দটি শুনলেই মনে হয়, সামনে নতুন নেতৃত্ব আসছে।  সাথে মনে প্রাণে জাগে আনন্দের ঢেউ,আরে আনন্দ নিয়ে আসলো 2021 সাল।

 সারা বিশ্বে করুণার কথা মনে হয়। ভুলেই গেছে বাঙালিরা, যেভাবে ফেসবুকে পোস্ট গ্রামগঞ্জে দেয়ালে পোস্টার লাগানো হচ্ছে। আর এভাবেই এক পা দু পা করে চলছে।

বাংলাদেশের রাজনীতি সাথে আবার শীতের রাতে বাংলাদেশের নির্বাচনী আমেজে চলছে। আবার গ্রামের মোড়ে মোড়ে ও বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ড রেলস্টেশনসহ লঞ্চঘাটে পিঠার হিড়িক।

 কত জাতের পিটা খাবেন? চলে আসেন বাংলাদেশ প্রবাসী ভাইয়েরা। এড করবেন না কারন আপনারা এদেশের সকল নির্বাচনী আমেজ এর ধারণা রাখেন।

 প্রায় আপনারা আবার এর নিউজ পড়ে নতুন বাংলাদেশ নিয়ে কিছু ভাববেন না। সোনার বাংলা এখনো সেই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় রয়েছে।

 আমি শুধু বহির্বিশ্বকে সোনার বাংলার রাজনৈতিক অবস্থা জানানোর জন্য আজকের এই নিউজটি করেছি।



 সামনের মার্চ-এপ্রিলের দিকে বাংলাদেশের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন হতে পারে।

 মনে করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা মাঠে নেমেছে। আবার অনেক রাজনৈতিক নেতারা নিজের যোগ্যতার বলে দলের মনোনয়ন, না পেলে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচন করবে বলেও জানিয়েছে।

নতুন যে বিষয়টি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তা হচ্ছে বয়স্ক প্রার্থীর চেয়ে এবছর যুবক প্রার্থীদের ব্যানার-পোস্টার দেখা যাচ্ছে বেশি।

শুনলে অবাক হবেন যে, এমন কিছু প্রার্থীর ব্যানার-পোস্টার দেখা যাচ্ছে। যাদের বয়স 25 বছর এরকম কিন্তু, এ সকল যুবক প্রার্থীদেরকে মুরুব্বিরা আবার পছন্দ করছে বেশি।

 যুবক প্রার্থীদের কারণ জানতে চাইলে এক মুরুব্বী বলেন আমরা অনেক বয়স্ক প্রার্থীদেরকে ভোট দিয়েছি।

যেমন- মেধাবী তেমন ক্রিমিনাল ও বেশি। তাই আমরা মনে করি যুবকদের মাথায় ক্রিমিনাল ইকম। তাই নতুন নেতৃত্ব আমাদের পছন্দ কারণ তাদের বয়স ও কম। জীবনে ভুল ত্রুটি ও কম তাদের শত্রুও কম।

 আমি দেশের দশ-বারোটি জেলা ঘুরে দেখলাম-নতুনদের প্রতি আকৃষ্ট বেশি। তবে একটি জিনিস চোখে পড়েছে যা না বললেই নয়।

 সেটি হল নতুন প্রার্থীদের খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে । তারা সকলে মিনি শিল্পপতি বয়স্কদের চেয়ে যুবকদের টাকাও বেশী।

 আর চেহারা ভালো হলে তো মহিলা ভোটারদের খুশির কোনো অভাব নেই। মহিলা ভোটারদের সাথে আলোচনা করে জানলাম তারাও নতুন মুখ দেখতে চাই।

 আবার অনেক মহিলা ভোটার বলেছেন আমরা মেধার পাশাপাশি। যে সকল যুবকদের বডি ফিটনেস ভালো তাদেরকে ভোট দিব।

 চা স্টল ইনকামের কোন শেষ নেই। যে প্রার্থী আসে প্রথমে কুশলাদি জিজ্ঞেস করে সঙ্গে সঙ্গে বলে বাই সবাইকে চা দেবো। তখন প্রার্থীরা নিরুপায় হয়ে বলে হা ভাই সবাইকেই দেন।

 আবার যদি কোন ইউনিয়ন বা গ্রামের বর্ডারে কোন চা স্টল বা দোকান থাকে তাহলে দু'পাশের  জনগণই সুবিধা পায়।

কারণ কাউকে রেখে কাউকে দেয়া যায় না। এক পাশের প্রার্থী আসলে অন্য পাশের ভোটাররাও সে সুবিধা গ্রহণ করে।

কেউ যদি জিজ্ঞেস করে আপনি তো অন্য ইউনিয়ন বা গ্রামের তখন ওই ভোটার বলে আপনাদের এখানে আমার অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে।



Post a Comment (0)
Previous Post Next Post