ধনে পাতা । যাহা তরকারি স্বাদের জন্য গুরুত্ব পূর্ণ একটি সবজি । যাহা তরকারিতে দিলে স্বাদ দ্বি্গুণ বেড়ে যায়। এ পাতা চাষ করে গত বছর নরসিংদীর কৃষকেরা লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করে সংসারের উন্নতির কারণে মনে বড় আশা নিয়ে এ বছর ও চাষ করে ছিল।
বিধিবাম বছরের প্রথম ভাগে এ ধনে পাতায় কৃষকের মনে আনন্দ দিলেও বর্তমানে কৃষকের মাথায় হাত পরেছে । এ পাতা এক দুই মাসেই ফলন হয়ে যাওয়ায় প্রথম প্রায় ১৫০/২০০ টাকা কেজি বিক্রি করেছে। কিন্তু বর্তমানে ডিসেম্বরের (২০১৯ ইং) প্রথম থেকে এ পাতা মাত্র ১০ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। প্রথম বার উৎপাদন করে বেশি দামে বিক্রি করায়, ২য় বার বেশি দামে বিক্রির আশায় দামি কীটনাশক ব্যবহার করে এখন ১৫০/২০০ টাকার কেজি মাত্র বিক্রি করতে হচ্ছে ১০ টাকা কেজিতে।
অনেক কৃষকেরা বলছে এমন শস্তা দামে ধনে পাতা বিক্রি করলে কীটনাশকের দাম পরিশোধ করতে হবে জমি বিক্রি অথবা মহাজনদের নিকট থেকে সুদের উপর টাকা এনে । আবার অনেক কৃষকের ধারণা ধনে পাতাতে ব্যবসায়ীরা সেন্ডিকেট তৈরী করিয়া নরসিংদী থেকে কম দামে ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন থানে নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে।
সাধারণ কৃষকদের অর্থনৈতিক এ বিষয়টি বিবেচনা পূর্বক সরকার গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করলে সাধারণ কৃষকেরা এ সেন্ডিকেট থেকে মুক্তি পেতে পারে।
গত ২ই ডিসেম্বর নরসিংদীর বেলাব থানার বারৈচা বাজারে সরেজমিনে তদন্ত কালে কবির শাহ-আল কাদ্বরী নামে এক কৃষকে ধনে পাতা ঢেলে ফেলার সময় তার সাথে আলোচনা কালে তিনি জানান আমি পাতা বাজারে নিতে যে ভ্যান ভাড়া দিয়েছি আমার পাতা বিক্রি করে সে ভাড়া তো দিতেই পারিনি বরং বাজারের ময়লা ফেলার জায়গাতে আমি আমার পাতা গুলো ফেলে দিয়েছি।
অথচ,শীতকালের একটি গুরুত্ব পূর্ণ ধনে পাতা ।
যাহা ভিবিন্ন রোগের ও কাজ করে থাকে ।
বিস্তারিত জানতে Click Hare
বিধিবাম বছরের প্রথম ভাগে এ ধনে পাতায় কৃষকের মনে আনন্দ দিলেও বর্তমানে কৃষকের মাথায় হাত পরেছে । এ পাতা এক দুই মাসেই ফলন হয়ে যাওয়ায় প্রথম প্রায় ১৫০/২০০ টাকা কেজি বিক্রি করেছে। কিন্তু বর্তমানে ডিসেম্বরের (২০১৯ ইং) প্রথম থেকে এ পাতা মাত্র ১০ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে হচ্ছে। প্রথম বার উৎপাদন করে বেশি দামে বিক্রি করায়, ২য় বার বেশি দামে বিক্রির আশায় দামি কীটনাশক ব্যবহার করে এখন ১৫০/২০০ টাকার কেজি মাত্র বিক্রি করতে হচ্ছে ১০ টাকা কেজিতে।
অনেক কৃষকেরা বলছে এমন শস্তা দামে ধনে পাতা বিক্রি করলে কীটনাশকের দাম পরিশোধ করতে হবে জমি বিক্রি অথবা মহাজনদের নিকট থেকে সুদের উপর টাকা এনে । আবার অনেক কৃষকের ধারণা ধনে পাতাতে ব্যবসায়ীরা সেন্ডিকেট তৈরী করিয়া নরসিংদী থেকে কম দামে ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন থানে নিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে।
সাধারণ কৃষকদের অর্থনৈতিক এ বিষয়টি বিবেচনা পূর্বক সরকার গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করলে সাধারণ কৃষকেরা এ সেন্ডিকেট থেকে মুক্তি পেতে পারে।
গত ২ই ডিসেম্বর নরসিংদীর বেলাব থানার বারৈচা বাজারে সরেজমিনে তদন্ত কালে কবির শাহ-আল কাদ্বরী নামে এক কৃষকে ধনে পাতা ঢেলে ফেলার সময় তার সাথে আলোচনা কালে তিনি জানান আমি পাতা বাজারে নিতে যে ভ্যান ভাড়া দিয়েছি আমার পাতা বিক্রি করে সে ভাড়া তো দিতেই পারিনি বরং বাজারের ময়লা ফেলার জায়গাতে আমি আমার পাতা গুলো ফেলে দিয়েছি।
যাহা ভিবিন্ন রোগের ও কাজ করে থাকে ।